সবটুকুই তো তোমার
কিছুই রাখিনি বাকি
মাঝে মাঝে নিজেকেই
ফাঁকি দিই আজও...
যা পেলাম, একবার
মিলিয়ে নিতে ইচ্ছে করে।
পাওনা ছিল কিনা-
সেটাও তো জানা দরকার
দয়ার দানে বড় ভয়
করুণা কোরোনা কখনও
আমায়, যোগ্যতা থাকে যদি বিন্দুমাত্র দিও সমানুপাতিক
অপ্রাসঙ্গিক মনে
হোল বুঝি! জাফরিকাটা নকসা দেখে
গভীর জলোচ্ছ্বাস-প্রাসঙ্গিক
নয় কি?
সবুজ পাহাড়ের ঠিক
নীচটায় চারণ ভূমিতে
শুধু গাভী নয়-
গর্ভিনী মনও আতঙ্কে
মরে তোমার শিখীচূড়ার নীল
আভাস বিষে বিষে গাঢ়
অপরাজিতা রঙ
কাঠঠোকরার ঠকঠক ঠকঠক,
বকবক বকবক…
ক্লান্তিতে দু’চোখ
বুজে আসে
বর্ষার মেঘ একটুকরো
পাঠিয়ে দিয়ো তো বহুতলের কার্নিশে…বারান্দা-বাগানে বিরহিণী রাধিকা…
এসো, এসো পুরুষোত্তম
একটু স্কচ আর চিকেন
পপকর্ন… রাত্রি
এখনও যুবতী, তবুও আমাকে এবার যেতেই হবে।
না না–সবুজ অন্ধকার
নয়… ছাতিমের মাতাল গন্ধ
আর শান্তিনিকেতনের
রাস্তায় পড়ে থাকা পাকা তাল...
সঙ্গে যদি আসতে চাও
কোপাই-এর শুকনো খাদে পাশাপাশি শুয়ে থাকি চলো
জল এলে যাব না হয় ভেসেই...ততক্ষণ শুধুই অপেক্ষা অপেক্ষা
অপেক্ষা…
No comments:
Post a Comment