কিছু আবেগী মেঘ
ভালোবেসে ভক্তি ভরে কত ভক্ত তোমায় করে নৈবেদ্য দান
শত ভক্তের ভীড়ে কখনও কি খুঁজে থাক আমার মুখটি?
মনে পড়েনা না?
তুমি কি এখনো সম্মুখে আসন পেতে ধুপ শিখার গন্ধ গায়ে মেখে
দেবতার আলোকে দ্যুতি ছড়াও?
কখনো কি মন্ত্র ভুলে আমার নামটি চলে আসে?
স্পর্শ বোঝ?
বসন্ত বাতাসে শিহরণ খেলে যায় কি?
সর্বাঙ্গে ঔদ্ধত্য মেখে বর চাইতে গিয়ে আমি তোমাকেই চেয়েছিলাম,
আমার স্পর্শে জেগে উঠেছিল তোমার হাজার বছরের কামনা
আর আমি হয়েছি আজ অশুচি, অস্পৃশ্য ।।
তোমার বেদিতলে হৃদয় রেখে আলোকিত করেছি হৃদয়,
অন্ধকার কি কখনো ঢেকে দিতে পারে!
হয়না না?
নিঃস্ব-রিক্ত হয়ে ভালবেসেছি হৃদ মাঝারে রাখবো তোমায়
অপবিত্র হয়েছিলে বুঝি?
বিস্মৃত বেদনার বিষ দুঃসহ সান্ত্বনাহীন-মনমরা এক শঙ্খচিল;
না, জানতে চাইনি কেমন আছো
বুকের ভেতর দুমড়ে মুচড়ে রেখে দিলাম প্রশ্নটা
প্রতিযোগিতায় মত্ত থেকে
বার বার তোমাকে মনে করিয়ে দেয়!!
বার বার তোমাকে মনে করিয়ে দেয়!!
একটি চিঠি দিও
শেষ বিকেলের ফেরত ডাকে
না হয় মনের ভুলে একটি চিঠি দিও-
তোমার আঙ্গুল ছোঁয়া লেখায়
এক চিলতে ঝলমল হাসি বইতে দিও
মনের কোণে শত স্মৃতির ইতিউতি
তাকিয়ে থাকি-ভাবতে থাকি,
তুমি ভালো আছো তো এখন?
সাঁঝ বাতির সতেজ আলোয়
নীল ডায়েরির পাতায়---নিখুঁত নকশায়
অপেক্ষাদের জমা রাখি ।।
ছুটির দুপুরে ভাতঘুম শেষে
না হয় মনের ভুলে একটি চিঠি দিও-
তোমার আঙ্গুল ছোঁয়া লেখায়
এক চিলতে ঝলমল হাসি বইতে দিও
মনের কোণে শত স্মৃতির ইতিউতি
তাকিয়ে থাকি-ভাবতে থাকি,
তুমি ভালো আছো তো এখন?
সাঁঝ বাতির সতেজ আলোয়
নীল ডায়েরির পাতায়---নিখুঁত নকশায়
অপেক্ষাদের জমা রাখি ।।
ছুটির দুপুরে ভাতঘুম শেষে
হৃদপিণ্ডে তোলপাড় করা ভালবাসায়
আমার নামটি স্মরণে নিও-
মনের ভুলে একটি চিঠি দিও ।।
আমার নামটি স্মরণে নিও-
মনের ভুলে একটি চিঠি দিও ।।
No comments:
Post a Comment