ছদ্মবেশী
তুমি কতবার নারীর
বেশে এসে,
হেসে-হেসে; পাশে বসে,
হাতখানি ছুঁয়ে গেছ যতবার,
হাতখানি ছুঁয়ে গেছ যতবার,
সে রাতে ঘুমুতে পারিনি
আমি আর!
নদীটি হয়েছে ভরা বর্ষার উজান-
শিহরণে জাগরণে।
যতবার মেয়েলী ঢঙে, নকল হাসিতেনদীটি হয়েছে ভরা বর্ষার উজান-
শিহরণে জাগরণে।
কণ্ঠ-স্বরসরু; চিকন সুরে, দুষ্টুমি ঢঙ্গে;
গা এলিয়ে, আমার গায়ের সাথে গা লাগিয়ে-
পা নাড়িয়ে, ঢলে পড়ে; কথায় মেতেছ,
হয়ে গেছি লজ্জায় আড়ষ্ঠ, সংকুচিত!
যখন পাশ থেকে বা কখনো পেছন থেকে এসে
জাপ্টে ধরে; করেছ সখীত্ব,
আমার মাঝে কাজ করা সেই আবেশ;
বলে দিতে
পেরেছে এই; চৌম্বকীয় আকর্ষণের মানে।
একদিন খুব দুঃখের সাথে
মনের না বলা কষ্টের কথা বলতে চেয়ে,
আরো বেশি নিবিড় হয়ে তুমি যখন
আমাকে তোমার বুকে জড়িয়ে নিয়েছ,
আমি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি।
যেন হঠাৎ ঝর্ণা সৃষ্টির উন্মাদনার মত
বয়ে গেছে জল-ধারা!
বুঝে গেছি ছদ্মবেশী তুমি নও রমণী, নও সাধারণ কোনও পুরুষ-ও,
তুমি অনন্য; আমায় খুউব ভালোবাসে এমন কেউ,
তুমি ভালোবাসাময় আমার কোন এক-প্রেমিক পুরুষ!
একদিন খুব দুঃখের সাথে
মনের না বলা কষ্টের কথা বলতে চেয়ে,
আরো বেশি নিবিড় হয়ে তুমি যখন
আমাকে তোমার বুকে জড়িয়ে নিয়েছ,
আমি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি।
যেন হঠাৎ ঝর্ণা সৃষ্টির উন্মাদনার মত
বয়ে গেছে জল-ধারা!
বুঝে গেছি ছদ্মবেশী তুমি নও রমণী, নও সাধারণ কোনও পুরুষ-ও,
তুমি অনন্য; আমায় খুউব ভালোবাসে এমন কেউ,
তুমি ভালোবাসাময় আমার কোন এক-প্রেমিক পুরুষ!
No comments:
Post a Comment