বীজ
তোমার নিয়ননিভে গেলে একাত্মঅন্ধকার,
সেই সেই অপরাধগুলিফিরে আসে ছায়ারনমুনায়।
নগ্নতার মাঝেঅবসাদ,
তোমার অদম্যইচ্ছেগুলি মরেগেল যখন
তখন আবার জন্মান্তর!
তুলো গুচ্ছের গিঁটে প্রাণান্ত উড়ে যাচ্ছে দেখো
ব্যথা নেই, এখনে বহমান যথেচ্ছা।
কিছু জল ছায়াজলজ উপাদান ঘিরে
সেই নির্জনতায় পুঁতেযাচ্ছে বীজ...
কাঁটা
এই সেই কাঁটাবন–
যেখানে বিদ্ধ প্রহরার খেলা চলে,
শেয়াল কাঁটার ফুলে যদি মজে মন–
দহ যন্ত্রণা পেরিয়ে তবে সে হলুদ ফুল দেখা-
যেটুকু ব্যথা তোমার শরীরে,
লুকোনো সে ক্ষত প্রলেপ ,হোক না দগ্ধতার আঁচড়ে–
কিছু যন্ত্রণা জেনো দুঃখের মেজাজ--সুখের আঁচড়ে থাকে ছোঁয়া,
তুমি পলাশ ছিঁড়েও খেলতে পারো কোন অবেলা বসন্তে।
উলঙ্গ ছেলেটি
কথাগুলি খুলে যাচ্ছিল–
কোনও গোটানো লাটাই থেকে অনবরত সুতোর টানাপোড়েন,
বর্ণিত সমস্ত শব্দ এক একটি অর্থবহতায় সৃষ্টি ধরে রাখার প্রবণতায়–
দীর্ঘ জীবনের হিজিবিজি লিপিগুলি কখনো অনায়াস জুড়ে যায় ।
অনর্গল যা কিছু বলে যাই–এক একটি জীবন কাহিনী,
কখনও ফুটপাতে চাঁদ নেমে আসে–
সন্ধ্যা বিশ্রামের অবসরে তবু হেসে ওঠে উলঙ্গ ছেলেটি।
No comments:
Post a Comment