একটা জীবন খেলার ছলেই
ফুলে ফুলে
সাজলো বাগান।
সেই ফুলেরই সুবাস টুকু হাতছানি দেয়।
ফায়ার প্লেসের কাঠের ভিতর জমা ছিল স্মৃতির আগুন।
পাগলপারা একটা দিনের ছবি জুড়ে তুই আর আমি।
হাত বাড়ালেই
তোরই আকাশ,তোর
চোখে্তে আমার যে জল।
কেউ কারো যে কাছের হবো,হতে
হতেই হারিয়ে যাবো।
জানতি কি তুই আমার মত?
তুই বললি
তাই,হাত
ইশারায় মেঘের কাছে যাই।
একটু পাশে সরতে পারিস?
তোর বুকেতে রাখতে পারিস নদী?
ইচ্ছামতো যখন তখন অবাক সাঁতার নিরবধি!
হরিণ ছানার আদর টুকু দিতেই পারিস,
ঠোঁটের কাছে একটা পাখি অবাক ডাকে,
আয় শুনি আয়, পাখির
গানে; ভোরের
বেলা ঘুম চোখেতে,কার
কতটা ইচ্ছে নাচে?
আসবি নাকি
প্রানের কবি? তোর
কবিতায় ধূসর ছায়ায় দূরের কোন গল্প হবো।
একটা দুপুর কেমন করে আমার কাছেই, নাকের নোলক হারিয়ে গেলি।
বাগানটুকুর
যত সবুজ,তার
চেয়েও তুই যে অবুঝ।
ভালোবাসার কাছে এলে তানপুরা তোর এমন বাজে।
শিখতে গেলাম পাখির কাছে,
পাখি ত নয় তোরই মতন ,উলটপালট
স্মৃতির উড়াল।
আমার কাছে
তোর বালিহাঁস ভালোই আছে,বুকের
ভিতর নদীর কাছে।
তুই শুধু তুই কোথায় থেকে কোথায় গেলি?
একটা জীবন কোন খেয়ালে ইচ্ছেমতন ভেসেই গেলি।
সুনামী আর দাবানলের স্রোতের তোপে,আগুন হয়ে,
একটা জীবন ,
মরীচিকার মতই শুধু হারিয়ে গেলো!