নক্ষত্র স্থির
ধীরে নিঃশ্বাস...
যেন বাতাস—ও না কেঁপে ওঠে; আশেপাশে।
নক্ষত্র হারানো রাত
দেয়ালে কেবল নিজের-ই ছায়া দেখে; জানলার কাছে
মন জুড়ে ভালো লাগা...
তোমার চোখের তারা দু’টো জ্বলে; কী গভীর
বিশ্বাসে।
কেমন বদলে দিলে!
মেঘের বেগনি ছুঁয়ে স্বপ্ন এঁকে দিলে চোখের
কাজলে।
গোধূলির লাল রঙে সাজিয়ে; ঘটালে
নতুন সূর্যোদয়।
আকাশের তারাদের এক—এক করে; পাঠালে এখানে,
বিরান জমিতে গড়ে নিলে সরু
নক্ষত্র—নদী।
তুমি সেই নদীতে ছায়ার ডিঙি হলে,
ভাসমান পূর্ণিমার চাঁদ হলে, আর
আমার আকাশে হলে
নক্ষত্র স্থির।
মহাপূর্ণিমা রাতের বয়ান
মহা
পূর্ণিমার আলোকোচ্ছাসে
চাঁদ না যদি হাসে; হৃদয়াকাশে,
ডুবে যেতে হবে তবে; ঘোর অমাবস্যায়!
সূর্যের ত্যাজ কী আর রাত্তিরে খাটে?
যামিনীর শ্রী— শশী চন্দ্রমনি
ঝিলমিল খিলখিল তারকা দ্যুতির,
ছেড়ে দাও সবটুকু সীমানা তা'কে!
জোছনার ফরাশ বিছিয়ে দিক তা'তে
অপেক্ষায় রও— ক্ষমতাধর দিবাকর!
দিনের কর্তৃত্বে যদিও ধীরাজ; শৌর্য বীর্যে তুমিই বর,
রাতে কিন্তু নও তা'র অধিপতি
পূজারিণী থেকো তোমার- রমণীয় মহারাণীর
যার কাজ যখন যা'কে যেভাবে মানায়!
চাঁদ না যদি হাসে; হৃদয়াকাশে,
ডুবে যেতে হবে তবে; ঘোর অমাবস্যায়!
সূর্যের ত্যাজ কী আর রাত্তিরে খাটে?
যামিনীর শ্রী— শশী চন্দ্রমনি
ঝিলমিল খিলখিল তারকা দ্যুতির,
ছেড়ে দাও সবটুকু সীমানা তা'কে!
জোছনার ফরাশ বিছিয়ে দিক তা'তে
অপেক্ষায় রও— ক্ষমতাধর দিবাকর!
দিনের কর্তৃত্বে যদিও ধীরাজ; শৌর্য বীর্যে তুমিই বর,
রাতে কিন্তু নও তা'র অধিপতি
পূজারিণী থেকো তোমার- রমণীয় মহারাণীর
যার কাজ যখন যা'কে যেভাবে মানায়!
_____________________________________
No comments:
Post a Comment