বর্ষা নিয়ে বর্শা
বরষার
চর্যা
স্পষ্ট
অকারণ আমার জাগরণে তোমার শিহরণ
আমি নিশিথিনী কাননে কুসুম কলি কাহারে খুঁজিয়া বেড়াই
কাহার সকাশে বুঝিতে চাই,মনে রাখিবারে চাই
কাহার হাতে জোনাক রাখিয়া আলো মাখা কণা
ওগো শোনো শোনো অত:পর নিজেরে ভুলিয়া যাই।
হাসির মাঝারে কান্না দোল কেবল কাঁদিয়া ফেলি
নিদ্রা মাঝারে আচানক জাগরণ আহা জাগরণ
আমি কাহারে ছুঁইয়া যাই ?
এ কাহার আদি ভূমি কাহার আদি নিবাস?
আমি তো নীরব মাধুরী মধুর অনন্যা মোহনা
ভালোবাসা বড় আলাদিন ,মহাসমুদ্র থেকে আরো গহীন
তবুও জানিতে হয় তবু নিজের চোখের কাছে আলো...
আমি নিশিথিনী কাননে কুসুম কলি কাহারে খুঁজিয়া বেড়াই
কাহার সকাশে বুঝিতে চাই,মনে রাখিবারে চাই
কাহার হাতে জোনাক রাখিয়া আলো মাখা কণা
ওগো শোনো শোনো অত:পর নিজেরে ভুলিয়া যাই।
হাসির মাঝারে কান্না দোল কেবল কাঁদিয়া ফেলি
নিদ্রা মাঝারে আচানক জাগরণ আহা জাগরণ
আমি কাহারে ছুঁইয়া যাই ?
এ কাহার আদি ভূমি কাহার আদি নিবাস?
আমি তো নীরব মাধুরী মধুর অনন্যা মোহনা
ভালোবাসা বড় আলাদিন ,মহাসমুদ্র থেকে আরো গহীন
তবুও জানিতে হয় তবু নিজের চোখের কাছে আলো...
নিপুণা আমি আমারই আমি
গভীরতা ভরাট করিয়া চলি
ও বালিঘড়ি খানিক থামিয়া দেখো...
চোখের আপলকা বৃষ্টিতে কাহারে দেখিবারে পাও?
বিশাল নদী ভরিয়া কেমন ধূধূ প্রান্তর শোভা পায়
আমার সমস্ত তনুমন তোমার সকাশে যায়।
ও জীবন তুমি তো আজ জানিয়া গিয়াছো
তপ্ত মরু দিনান্তে হিম কাহারে খুঁজিয়া পায়?
মেঘদূত
মধ্যযুগ
থেকে নেমে এলো সে মধ্যবর্তিনী অস্ফুট ছেনি কামারে
কী
করে পরাই তারে যুগের বরষা শরীর আর মেঘদূতী খামারে
নৌদস্যু
বিহার করে নিশিদিন ভাস্কর্য তোমার প্রাচীন দেহতটে
শরীর
ভ্রমর গুনগুন পালক উড়াক পালংক কামজ প্রচ্ছদপটে।
বর্শায় বর্ষা
ভিক্টোরিয়া:
তোমার সাথে আমার সারাদিন রোদ বৃষ্টি শাখা
ও দূরে দূরে মেঘের সাথে হাওয়ায় মিলন মাখা।
রবি:
মেঘদূত এসে করবী করেছে দেখো । আজ কোনো কাজে মন নেই। পড়তে ইচ্ছা করছে না । টেবিলে জমে আছে সোনার তরী । স্নান ঘরে তোমার স্পর্শ মাখা কস্তরী সাবান । জানালা গলে মেঘ এসে পড়লো বুঝি? আমার ভিনদেশী কালিদাস শুনতে কি পাও?
ভিক্টোরিয়া:
জানি গো জানি সুযোগ পেলেই ডাকাবুকো হবে। তুলতুলে মেঘ পেলে পিষে করবে অমল বৃষ্টি। ঝরবে আমাদের কাননে। আমি শ্রাবণধারা বলে বলে খালি পায়ে কাননে যাবো। ফোটাবো কুসুম কলি। আঙ্গুলের ডগায় তুলে নেবো স্মৃতির জল । কাঁচের জানালায় ভেজা হাতে তোমার নাম লিখবো। প্রতিধ্বনি করে বলব: কার সম্পদ কাকে দিলে বিলিয়ে?
রবি:
থাকবে বুঝি মনে? কেউ একজন ভেজার অপেক্ষায় বুঝি থাকে? নিজের ঘরের সামনে তোমার গ্রীবার সীমানা ভাসে,তোমার অপার আঙ্গিনা খেলে। চেনা আকাশে অচেনা ছায়া-পথকে ডাকে। এ শহরের পথে পথে তোমার পথ খোঁজে।
ভিক্টোরিয়া:
ইশ রেণু তুলবে আমার ভ্রমর! পারবে দিতে আমাকে বাকী জীবনের ভর? সমস্ত জীবন জমিয়ে রেখেছি, তোমার রেণু তুমি পেলে না খোঁজ।
তোমার সাথে আমার সারাদিন রোদ বৃষ্টি শাখা
ও দূরে দূরে মেঘের সাথে হাওয়ায় মিলন মাখা।
রবি:
মেঘদূত এসে করবী করেছে দেখো । আজ কোনো কাজে মন নেই। পড়তে ইচ্ছা করছে না । টেবিলে জমে আছে সোনার তরী । স্নান ঘরে তোমার স্পর্শ মাখা কস্তরী সাবান । জানালা গলে মেঘ এসে পড়লো বুঝি? আমার ভিনদেশী কালিদাস শুনতে কি পাও?
ভিক্টোরিয়া:
জানি গো জানি সুযোগ পেলেই ডাকাবুকো হবে। তুলতুলে মেঘ পেলে পিষে করবে অমল বৃষ্টি। ঝরবে আমাদের কাননে। আমি শ্রাবণধারা বলে বলে খালি পায়ে কাননে যাবো। ফোটাবো কুসুম কলি। আঙ্গুলের ডগায় তুলে নেবো স্মৃতির জল । কাঁচের জানালায় ভেজা হাতে তোমার নাম লিখবো। প্রতিধ্বনি করে বলব: কার সম্পদ কাকে দিলে বিলিয়ে?
রবি:
থাকবে বুঝি মনে? কেউ একজন ভেজার অপেক্ষায় বুঝি থাকে? নিজের ঘরের সামনে তোমার গ্রীবার সীমানা ভাসে,তোমার অপার আঙ্গিনা খেলে। চেনা আকাশে অচেনা ছায়া-পথকে ডাকে। এ শহরের পথে পথে তোমার পথ খোঁজে।
ভিক্টোরিয়া:
ইশ রেণু তুলবে আমার ভ্রমর! পারবে দিতে আমাকে বাকী জীবনের ভর? সমস্ত জীবন জমিয়ে রেখেছি, তোমার রেণু তুমি পেলে না খোঁজ।
রোদ নেমে এসেছিল আমাদের জানালায়,দুটো ফিলিপিনা মেয়ে হেসে উঠেছিল হেঁটে যেতে যেতে,অচেনা দেশের অচেনা সরণী ধরে। রোদ হঠিয়ে দিয়ে আবারো মেঘের দল নেমেছে ঢল। নদীর জলে উচাটন মন কেঁপে উঠেছে অচেনা দু:খবাদী জনমে। জল শোনো,তুমি ভালো নেই । জল শোনো,সন্দীপের সেই শিল্পকলা ডুবে গেছে ভাঙ্গনের লোনা জলে। জল শোনো, কানে কানে বলি- দু:খ পেয়ো না। তুমি তো তিন ভাগ,আমি এক।
বন্ধু,বেঁচে থাক আমাদের মঞ্চ,যাযাবর সঙ্গী।
তুমিয়ো বেঁচে থেকো অই জলের দেশে, নন্দন ও শিল্পকলা।
জল কথা শোনো...জল...
No comments:
Post a Comment