বৃষ্টিকাব্য
বৃষ্টির পাতায় পাতায় স্মৃতির পদ্য;
মন-মানুষ কাঁচ মোছে চশমার-
অমিত্রাক্ষরে ভেসে ওঠে কৃষ্ণ-অতীত,
ভেজা হাওয়া ছুঁয়ে যায় দেহের দেয়াল,
সময়ের নীরব শব্দে
পলেস্তারা খসে পড়ে বৃদ্ধ বাড়ির,
কুঁজো হয় চম্পক-চোখ,
শতদল পাপড়ি মেলে দেয়।
মেঘ ওড়ে, ব্যথা ওড়ে,
আকাশের শূন্যতায় জলাক্ষরে লেখা হয়
সাদা সাদা
বিন্দু বিন্দু
বৃষ্টিকাব্য!
বৃষ্টির পাতায় পাতায় স্মৃতির পদ্য;
মন-মানুষ কাঁচ মোছে চশমার-
অমিত্রাক্ষরে ভেসে ওঠে কৃষ্ণ-অতীত,
ভেজা হাওয়া ছুঁয়ে যায় দেহের দেয়াল,
সময়ের নীরব শব্দে
পলেস্তারা খসে পড়ে বৃদ্ধ বাড়ির,
কুঁজো হয় চম্পক-চোখ,
শতদল পাপড়ি মেলে দেয়।
মেঘ ওড়ে, ব্যথা ওড়ে,
আকাশের শূন্যতায় জলাক্ষরে লেখা হয়
সাদা সাদা
বিন্দু বিন্দু
বৃষ্টিকাব্য!
বৃষ্টির সাথে
পরিচয় প্রত্যাশিত;
তথাপি পরবর্তী ব্যাপারসমূহ
ভারাক্রান্ত শ্রাবণে ভেসে ওঠা কেমন যেন
অবাস্তব একফালি চৈতালি চাঁদের মতো।
অবাক মেঘবেলায়
তিনি এলেন পাতার সবুজতায়
টিপটিপ বৃষ্টির সাথে
দু'পায়ে নূপুর ভিজিয়ে!
তবু কাটা ঘুড়ির মতো সরে যায় বৃষ্টির দিন,
অথচ জলদাগ মোছে না।
আজ সূর্যালোকে সংসার তার;
নিত্য বাসর রচনা চন্দ্রালোকে!
পরিচয় প্রত্যাশিত;
তথাপি পরবর্তী ব্যাপারসমূহ
ভারাক্রান্ত শ্রাবণে ভেসে ওঠা কেমন যেন
অবাস্তব একফালি চৈতালি চাঁদের মতো।
অবাক মেঘবেলায়
তিনি এলেন পাতার সবুজতায়
টিপটিপ বৃষ্টির সাথে
দু'পায়ে নূপুর ভিজিয়ে!
তবু কাটা ঘুড়ির মতো সরে যায় বৃষ্টির দিন,
অথচ জলদাগ মোছে না।
আজ সূর্যালোকে সংসার তার;
নিত্য বাসর রচনা চন্দ্রালোকে!
একটি গীতাঞ্জলি রাত
গীতাঞ্জলির দিনগুলো আজও মুছে যায়নি শ্রাবণের জলে,
তোমার দীঘল চুলের মতো
প্রতিদিন তার যত্ন হয় বেণীর মমতায়।
রাখিতা!
পিছনের পথে কেবল ফুটে আছে যন্ত্রনার
অজস্র যূথিকা,
সামনে সেতারের দীর্ঘশ্বাস।
তবু জানালার অন্ধকারে
হঠাৎ কে যেন এসে দাঁড়ায় চেনা ছায়ার মতো,
চমকে উঠি;
বৃষ্টির বাউল শব্দে মিলিয়ে যায় নূপুর-পা।
নৈঃশব্দ্যের এক মুঠো গন্ধ মেখে আবারআমি চন্দন হই।
অবশেষে
নির্বাক তাকিয়ে দেখি তোমার-আমার মাঝখানে পাতা মেলে পড়ে আছে
একটি গীতাঞ্জলি-রাত!
গীতাঞ্জলির দিনগুলো আজও মুছে যায়নি শ্রাবণের জলে,
তোমার দীঘল চুলের মতো
প্রতিদিন তার যত্ন হয় বেণীর মমতায়।
রাখিতা!
পিছনের পথে কেবল ফুটে আছে যন্ত্রনার
অজস্র যূথিকা,
সামনে সেতারের দীর্ঘশ্বাস।
তবু জানালার অন্ধকারে
হঠাৎ কে যেন এসে দাঁড়ায় চেনা ছায়ার মতো,
চমকে উঠি;
বৃষ্টির বাউল শব্দে মিলিয়ে যায় নূপুর-পা।
নৈঃশব্দ্যের এক মুঠো গন্ধ মেখে আবারআমি চন্দন হই।
অবশেষে
নির্বাক তাকিয়ে দেখি তোমার-আমার মাঝখানে পাতা মেলে পড়ে আছে
একটি গীতাঞ্জলি-রাত!
No comments:
Post a Comment