ভাত ঘুমের দুপুর
অল্প একটু দুপুর
বসবাস করেছে পাঠক্ষেত। তার ভেতর থেকেই বয়ে গেছে হাওয়া,দু এক
প্রজাতির পাখির সংসার।দেখার অস্থিরতা আমার সকল সময়ই ছিল, তোমার
ঘুম কি ভাবে আসে আবার চোখ কি ভাবে ফোটে, এ দেখার আত্মীয়তা
সাঁকো অতিক্রম করলে পাই...ধূ ধূ হাওয়া পথ,কুচিকুচি ধুলো
কোথাও কম কোথাও বেশি...ডাক শোনার মতন সংসার,আমার ইহকাল
আমার ভেতর দিয়েই বয়ে যাচ্ছে...
মূর্তি
শরীর দুই জনে
যুক্তি করেই বানিয়েছিল?
তার আবার কতগুলি বারান্দা।দরজা।কার্নিশ।সিঁড়ি। জলাশয়। এবার এখানে
স্নান করবে কে? মাটির মূর্তি তো। একটু ঘোরা ঘুরি করে
দেখতে পারেন, সুন্দর এক গন্ধ। তার মানে এখানে একটা ফুলবাগানও
আছে। ফুল আছে মানে পবিত্র কেউ বসবাস করতে পারে! আমার শরীর। হায় আমার শরীর। নিজের
কপি নিজে আঁকতে গিয়ে কত এডিট। মুহূর্তেই এক নারী ভেতর থেকে বের হয়; আর পুরুষ ভেতর থেকে টেনে নেয়।পাশে বসায়। মূর্তির গল্প শোনায়।
পুতুল
সুন্দর বিশ্লেষণ
করতে করতে ঝুঁকে গেছে অষ্টপ্রহর । ছোট্ট বেলা থেকে জীবনের ব্যাকরণগত দিক ; কেবল ভুল
হয়, ভুল হয়ে যায়। আমাকে ক্ষমা করো কাঠের পুতুল,আমাকে ক্ষমা করো কাচের বাটি। আমাকে ক্ষমা করো ব্যর্থ ফেরিওয়ালা। গাছের
ছাঁচে, চোখে ভাস্কর্য হয়ে গেছে মাটির পুতুল। কৃষ্ণমাটি
রঙে খেলনা বাড়ি।পুতুলের সংসার বাড়ি সহ এভাবেই বিক্রি হয়ে যায়, হাত থেকে হাতে, ঘর থেকে ঘরে। ওই যে বড়বাবু
আসছেন। ঘন্টা খানেক কথা ও শরীর বিনিময়ে... পেট লাউয়ের মতন ফুলে উঠছে...
No comments:
Post a Comment